বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ০২:৫১ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন
ভোলার ইলিশা-রাজাপুর শহর রক্ষা বাঁধে আবারও ধ্বসের আশঙ্কা

ভোলার ইলিশা-রাজাপুর শহর রক্ষা বাঁধে আবারও ধ্বসের আশঙ্কা

ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে ভোলা
ভোলা প্রতিবেদক ॥ ভোলার ইলিশা-রাজাপুর শহর রক্ষা বাঁধ প্রকল্পের দুইশো মিটার ব্লক মেঘনার বুকে বিলীন হওয়ার পর তা পূর্ণ সংস্কার চলাবস্থায় আবারও ব্লক ধ্বসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে ইলিশা-রাজাপুরের ৭ ও ১৮নং চ্যানেলসহ বেশ কয়েকটি চ্যানেলে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ভাঙনে ক্রোমশ ছোট হয়ে আসছে ভোলা জেলা। আর ব্লক ও জিওব্যাগ ফেললেও হুমকির মুখে শহর রক্ষা বাঁধসহ অন্যান্য প্রকল্প। ভোলার নদী তীরের সংরক্ষণ প্রকল্পগুলো ৩৪০ কোটি টাকার। ইলিশা-রাজাপুর প্রকল্প এলাকার দুইশো কিলোমিটার ব্লক এরই মধ্যে মেঘনা নদীতে ধ্বসে পড়লে তা পূর্ণ সংস্কারের উদ্যোগ নেয় জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে সাড়ে ৩ হাজার বর্গ কিলোমিটারের আয়তন ভোলা ক্রমশো ছোট হয়ে আসছে। দীর্ঘ আন্দোলন আর দেন-দরবারের পর ভাঙন রোধে ৬ হাজার কোটি টাকার ৭ মেগাওয়াট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। যেকোনো সময় অতি জোয়ারে মূল বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হতে পারে বেড়িবাঁধের পাশে থাকা অর্ধশত গ্রাম। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা আরো জানান, ভোলার ৩৭৬ কিলোমিটার নদী তীরের বিভিন্ন স্থানে ১১২ কিলোমিটার অতি ঝুঁকিপূর্ণ ও ভাঙন প্রবণ। সংকট নিরসনে বিশেষজ্ঞ দল কাজ করছে। শীঘ্রই ধ্বসে যাওয়া বাঁধ সংস্কার সম্ভব হবে। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহামুদ হাসান জানান, এরই মধ্যে ৭ ভাগ এলাকায় ভাঙন বন্ধ হয়েছে। ২০২২ সালের মধ্যে শতভাগ ভাঙন রোধ সম্ভব হবে। তবে তীব্র জোয়ারের ফলে ব্লকের নিচে থাকা মাটি ধেয়ে চলে যাচ্ছে বলে এ আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বলেও জানান তিনি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com